552 ) Mattarial science and the basic faith of islam :- বস্তুবিজ্ঞান ও ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস। _ Written by Junayed Ashrafur Rahman
552 http://ow.ly/wTJh1036lN7 ) Mattarial science and the basic faith of islam :- বস্তুবিজ্ঞান ও ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস। _ Written by Junayed Ashrafur Rahman http://ow.ly/efEw102XXHZ ✒
“No material science can justify the basic faith of islam (বস্তু বিজ্ঞান কখনোই মৌলিক বিশ্বাসকে প্রমাণ করতে পারে না।)”
https://www.facebook.com/share/p/1ARbGdu97R/
https://write.as/m6r0pnlnp5lt1
Material science means :- which science research about the matters and natural creatures also the mechanism of the matters (physics, chemistry, biology....).
Material science is the study of things that are directly present in front of us. That is, the presence of things is obtained through the five senses and various instruments. Such as: - iron, copper, bronze, air, water, earth, moon-sun etc. We can perceive these through our five senses.
Even though we cannot perceive galaxies, stars, etc. Directly through our five senses directly and presently, we can know about their existence through various instruments like: - through telescope we can know about galaxies and different stars from far away. These are the main activities of material science.
But the things of the basic faith of islam that cannot be traced back to telescopes or other instruments. For example: - we can talk about heaven. Heaven is mentioned in every religion. But where is heaven? Where does the position of heaven begin? No proven existence of them has been found through science.
The andromeda galaxy, closest to the milky way galaxy, has been discovered through a telescope. And the distance of andromeda galaxy is 2.5 million light years. More than a trillion trillions of galaxies have been discovered. But no scientist or the whole of cosmology has yet found heaven.
But even so, every believer must be a complete believer in heaven without any confusion.
There are many other religious things like heaven, which are impossible to prove through material science. But to be righteous, one must be sure of those things.
Therefore, it is absolutely unnecessary to examine the subject of any religious theory and belief through material science or to try to prove it through material science.
Therefore, if a theologian or a wise person or a scholar tries to prove a religious subject and belief through material science, then it is the subject of the person concerned.
And if he makes any mistake in doing so, the responsibility for that mistake will fall entirely on the person concerned.
Religion or creed will not be responsible for this in any way. ©️All Right Reserved by Junayed Ashrafur Rahman
24°33'58.6"N 90°41'30.4"E
http://ow.ly/QvJm1036lYy
Nandail Municipality, Mymensingh, Bangladesh.
Junayedmn1@gmail.com
+8801611112262 & +8801711374824
📄 My writing in accordance with the subject (বিষয় অনুযায়ী আমার লেখা) ✒ http://ow.ly/S5LA103gh0h
⌨️ My writing according to the serial (সিরিয়াল অনুযায়ী আমার লেখা) ✒ http://ow.ly/BM6O102wF8n
বস্তু বিজ্ঞান মূলত সেই সব বিষয় নিয়ে গবেষণা করে যে বিষয়গুলো প্রত্যক্ষভাবে আমাদের সামনে উপস্থিত থাকে। অর্থাৎ যে বিষয়গুলোর উপস্থিতি পঞ্চ ইন্দ্রিয় এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে প্রাপ্ত । যেমন:- লোহা, তামা, কাঁসা, বায়ু,পানি, পৃথিবী, চন্দ্র-সূর্য প্রভৃতি। এগুলোকে আমরা আমাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করতে পারি।
আবার অনেক অনেক দূরের গ্যালাক্সি, নক্ষত্র প্রভৃতিকে আমরা নিজেদের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে সরাসরি অনুভব এবং উপস্থিতভাবে প্রমানিত না পেলেও বিভিন্ন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে আমরা সেগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে পারি যেমন:- টেলিস্কোপের মাধ্যমে আমরা দূর থেকে বহুদূরে গ্যালাক্সি এবং বিভিন্ন নক্ষত্র সম্পর্কে জানতে পারছি। এগুলো হচ্ছে বস্তু বিজ্ঞানের প্রধান কার্যক্রম।
কিন্তু ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলো কোন ধরনের টেলিস্কোপ অথবা অন্যান্য যন্ত্রপাতির মাধ্যমে সেগুলোর সন্ধান পাওয়া যায়নি । যেমন:- স্বর্গের কথা বলা যায়। ইসলাম ধর্ম তো বটেই প্রত্যেক ধর্মেই স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু স্বর্গ কোথায়? স্বর্গের অবস্থান শুরু কোথা থেকে? সেগুলোর কোনো প্রমাণিত অস্তিত্ব বিজ্ঞানের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব হয়নি।
টেলিস্কোপের মাধ্যমে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সবচেয়ে কাছের অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির সন্ধান হয়েছে। অথচ অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি এর দূরত্ব 25 লাখ লাইট ইয়ার্স। এর থেকেও আরো ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন দূরের গ্যালাক্সির সন্ধান হয়েছে। কিন্তু এখনো কোন বিজ্ঞানী অথবা সমগ্র বাস্তুবিজ্ঞান অথবা মহাকাশ বিজ্ঞান আজও স্বর্গের সন্ধান পায়নি।
কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রত্যেক ধর্মবিশ্বাসীকে অবশ্যই স্বর্গের প্রতি সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাসী হতে হয়।
স্বর্গের মতো অন্যান্য আরো অনেক ধর্মীয় বিষয় আছে, যেগুলো বস্তু বিজ্ঞানের মাধ্যমে প্রমাণ করা একেবারেই অসম্ভব। কিন্তু ধার্মিক হতে হলে অবশ্যই নিঃসন্দেহে সেই বিষয়গুলোর প্রতি নিঃসন্দেহে বিশ্বাসী হতে হয়।
তাই ধর্মীয় কোনো তত্ত্ব ও বিশ্বাসের বিষয়কে বস্তু বিজ্ঞান এর মাধ্যমে যাচাই বাছাই করা অথবা বস্তু বিজ্ঞান এর মাধ্যমে প্রমাণ করতে চাওয়া একেবারেই অপ্রয়োজনীয় একটা বিষয়।
অতএব কোনো ধর্মতাত্ত্বিক অথবা কোন বিজ্ঞ ব্যক্তি অথবা কোন পন্ডিত যদি ধর্মীয় কোন বিষয়কে এবং বিশ্বাসকে বস্তু বিজ্ঞান এর মাধ্যমে প্রমাণ করার চেষ্টা করেন তাহলে সেটা একান্তই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নিজের বিষয়।
এবং তিনি সেটা করতে গিয়ে যদি কোন ধরনের ভুল করেন তাহলে সেই ভুলের দায়ভার সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির উপর বর্তাবে।
এর জন্য ধর্ম অথবা ধর্মবিশ্বাস কোনভাবেই দায়ী হবে না। ©️All Right Reserved by Junayed Ashrafur Rahman
24°33'58.6"N 90°41'30.4"E
http://ow.ly/QvJm1036lYy
Nandail Municipality, Mymensingh, Bangladesh.
Junayedmn1@gmail.com
+8801611112262 & +8801711374824
📄 My writing in accordance with the subject (বিষয় অনুযায়ী আমার লেখা) ✒ http://ow.ly/S5LA103gh0h
⌨️ My writing according to the serial (সিরিয়াল অনুযায়ী আমার লেখা) ✒ http://ow.ly/BM6O102wF8n
Comments
Post a Comment